খামার কর্মকর্তা এনামুল হক জানান, দুম্বা লাইভ ওয়েটে বিক্রি করা হয়। এক থেকে ৩০ কেজি ওজনেরগুলো দুই হাজার টাকা কেজি, ৩০ থেকে ৫০ কেজি এক হাজার ৭৫০ টাকা ও ৫০ কেজির ওপরে গেলে এক হাজার ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হয়।
তিনি আরো জানান, দেশের অন্যান্য স্থানে কমবেশি যাঁরাই দুম্বা পালন করছেন, কেউই লোকসানে নেই। কারণ ছাগল-ভেড়ার মতোই দুম্বা লালন-পালন করা যায়।
দামুড়হুদা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নীলিমা আক্তার হ্যাপি বলেন, দুম্বা ও ভেড়া কাছাকাছি প্রাণী। দুম্বা মরুর প্রাণী হলেও এটি একটি সহনশীল প্রাণী। দেখতে ভেড়ার মতো, তবে পেছনের অংশ ভারী। ভেড়ার মতোই দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে। মাংস উৎপাদনে ছাগল-ভেড়ার চেয়ে এগিয়ে। তিনি আরো বলেন, অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ছাগল-ভেড়ার চেয়ে দুম্বা পালন লাভজনক। কোরবানির সময় থাকে প্রচুর বাণিজ্যিক সম্ভাবনা।