1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. litonbayzid@gmail.com : Litonbayzid :
  3. barishaljanapad24@gmail.com : Litonbsl :
"মিডার পানি আর ভিজাইন্না চিড়া দিয়া মোরা ইফতার করি" - Barishal janapad ।। বরিশাল জনপদ
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৪১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কাজিরহাট যুব সমাজের উদ্যোগে তাফসীরুল কুরআন মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে ভূমিকম্প বিষয়ক মহড়া বরিশালে শতবর্ষী পুকুর ভরাট: পরিবেশ অধিদপ্তর-ইয়ুথনেট গ্লোবালের হস্তক্ষেপে উদ্ধারের উদ্যোগ বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বরিশাল জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের উদ্যোগে দোয়া মোনাজাত মেহেন্দিগঞ্জে ১৫টি অসহায় পরিবারে নতুন ঘর ও ছাগল উপহার দিলেন দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী মাওলানা আবদুল জব্বার উজিরপুরে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতির পরিবারের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ববিতে ছাত্রদলের প্রথম কাউন্সিল সম্পন্ন: তিন পদে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচিত বরিশালের শায়েস্তাবাদ রামকাঠি খেয়াঘাট আড়িয়াল খা নদীর ছোবলে উজিরপুরের উপজেলা যূবদলের আয়োজনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত উজিরপুরে জমি বিরোধে হামলায় আহত-শিশু ও বৃদ্ধা
নোটিশ :
জেলা-উপজেলা পর্যায়ে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে।

“মিডার পানি আর ভিজাইন্না চিড়া দিয়া মোরা ইফতার করি”

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০২৪
  • ১৯৫ 0 বার সংবাদি দেখেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: সারাদিন রোজা রেখে কুরআন পড়ে সময় কাটে। আর মিডার পানি দিয়া বানানো শরবত এবং পানিতে ভিজিয়ে রাখা চিড়া দিয়ে ইফতার করি” কথাগুলো বলছিলেন বরিশাল নগরীর ৫ নং ওয়ার্ড পলাশপুরের গুচ্ছগ্রাম সংলগ্ন রহমানিয়া ক্বিরাতুল কুরআন হাফিজী মাদ্রাসা ও এতিমখানার আবাসিক ছাত্র সাইফুল ইসলাম। শুধু সাইফুলই নয়,অন্য সব শিক্ষার্থীরাও একই ভাবে ইফতার সম্পন্ন করেন। সরজমিন গিয়ে দেখা যায়,প্রায় অর্ধ শতাধিক শিক্ষার্থী গভীর মনযোগ দিয়ে কেউ ছেপারা কেহ কুরআন শরীফ পরছে। এদের মধ্যে বয়সে অত্যন্ত ছোট ২/১ জন ব্যতিত সকলেই রোজা রেখেছে। এদের মধ্যে কাহারও বাবা নেই,কাহারও মা। আবার কয়েকজনের মা-বাবা কেহ নেই।এ বিষয়ে কথা বলতে চাইলে একাধিক শিক্ষার্থী বলেন, স্বাভাবিক সময়ে আমরা ৩ বেলাই খাবার খাই। বড় হুজুর ধার-দেনা করে কিংবা কাহারও সাহায্য নিয়ে যেভাবেই হোক চালিয়ে নেন। কিন্তু ইফতার সামগ্রী তৈরি করা সম্ভব না কারন এতে অনেক খরচ। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মাদ্রাসার শিক্ষক রাসেল হাওলাদার বলেন,এখানে কোন সরকারি অনুদান না আসলেও আবাসিক শিক্ষার্থীদের বিনা পয়সায় থাকা – খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। এই খরচের টাকা বিভিন্ন ব্যাক্তির সহযোগিতা এবং ধার-কর্জ করে ম্যানেজ করতে হয়। জানতে চাইলে এতিমখানার প্রতিষ্ঠাতা নুরুল ইসলাম ফিরোজী বলেন, এটা পাবলিক এতিমখানা বিধায় আমরা কোন সরকারি অনুদান পাই না।। রোজার মধ্যে ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের ইফতার ম্যানেজ করতে পারছি না।এই বছর দ্রব্যমূল্যের দাম অনেক বেড়ে যাওয়ায় স্বাভাবিক বাজারই যেখানে করতে পারি না,সেখানে ইফতার সামগ্রী বন্দোবস্ত করা খুবই কঠিন।তাই বাধ্য হয়ে ওদের গুড় দিয়ে বানানো শরবত এবং পানিতে ভিজানো চিড়া দিয়েই ইফতার করাই। তিনি আরও বলেন, সমাজের উচ্চবিত্ত থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ যদি সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসেন তাহলে এই শিশুদের মুখে একটু ভালো ইফতার তুলে দিতে পারি। সামনে ঈদ।এই বাচ্চাদেরও ইচ্ছে করে নতুন পোশাক পরিধান করতে। আমি সমাজের সব শ্রেণীর মানুষের কাছে এই এতিম শিশুদের সাহায্যে এগিয়ে আসার আহবান জানাই। এছাড়াও আপনাদের যাকাত-ফিরা কিংবা মানত করা অর্থ আমাদের দান করুন। যোগাযোগ :- ০১৯২৪৬১২৯১৮

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ