1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. litonbayzid@gmail.com : Litonbayzid :
  3. barishaljanapad24@gmail.com : Litonbsl :
লালমোহন সাব রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্যের অভিযোগ - Barishal janapad ।। বরিশাল জনপদ
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:২৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কাজিরহাট যুব সমাজের উদ্যোগে তাফসীরুল কুরআন মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে ভূমিকম্প বিষয়ক মহড়া বরিশালে শতবর্ষী পুকুর ভরাট: পরিবেশ অধিদপ্তর-ইয়ুথনেট গ্লোবালের হস্তক্ষেপে উদ্ধারের উদ্যোগ বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বরিশাল জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের উদ্যোগে দোয়া মোনাজাত মেহেন্দিগঞ্জে ১৫টি অসহায় পরিবারে নতুন ঘর ও ছাগল উপহার দিলেন দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী মাওলানা আবদুল জব্বার উজিরপুরে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতির পরিবারের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ববিতে ছাত্রদলের প্রথম কাউন্সিল সম্পন্ন: তিন পদে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচিত বরিশালের শায়েস্তাবাদ রামকাঠি খেয়াঘাট আড়িয়াল খা নদীর ছোবলে উজিরপুরের উপজেলা যূবদলের আয়োজনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত উজিরপুরে জমি বিরোধে হামলায় আহত-শিশু ও বৃদ্ধা
নোটিশ :
জেলা-উপজেলা পর্যায়ে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে।

লালমোহন সাব রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্যের অভিযোগ

  • প্রকাশিত : রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ১৭২ 0 বার সংবাদি দেখেছে

অনলাইন ডেস্কঃ ভোলা জেলাধীন লালমোহন উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সাব-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে সেবা গ্রহীতাদের বিভিন্ন অজুহাতে জিম্মি করে ঘুষ বানিজ্য, সরকারি অফিসে অবৈধ উপায়ে রাত্রি যাপনই নয় হরহামেশা আড্ডায় মেতে ওঠার পাশাপাশি বিস্তর অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল টাকা ঘুষ বানিজ্যের অভিযোগ পাওয়া গেছে । এমনকি, লালমোহন রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতিও সাব রেজিস্ট্রারের ঘুষ বানিজ্য থেকে রেহাই পাননি বলেও অভিযোগ উঠেছে। ।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, লালমোহন উপজেলা সাব রেজিস্ট্রার রফিকুল ইসলাম ইতিপুর্বে টানা তিন বছর চাকুরী করে নড়াইল বদলী হয়ে যান। ওই সময় চাকুরী করা অবস্থায় গড়ে তোলেন একটি সক্রিয় সিন্ডিকেট। ওই সিন্ডিকেটের দাপটে অফিসটিকে নিজের আখড়ায় পরিনত করে বদলি হয়ে যান। নিজের আধিপত্য দেখিয়ে পুনরায় অবকাশকালীন বদলির মাধ্যমে ২০২৩ সালে এ অফিসে যোগদান করেন। এরপরই শুরু হয় রফিকুল ইসলামের বেসামাল কর্মকান্ড। শুরু করেন বিভিন্ন ভূয়া অজুহাতে সেবা গ্রহীতাদের জিম্মি করে ঘুষ বানিজ্য। তার চাহিদা অনুযায়ী ঘুষ দিতে অপারগতা প্রকাশ করলেই বিভিন্ন ছুতায় দলিল সম্পাদন থেকে বিরত থাকার নাটকীয় অভিনয় শুরু করেন। কাঙ্ক্ষিত ঘুষ পকেটে ডুকলেই কেবল সব অজুহাত শেষ করে দলিল সম্পাদন করার একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এমনকি স্থানীয় রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতির কাছ থেকেও বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে পাঁচ হাজার টাকা উৎকোচ আদায় করেন সাব রেজিস্ট্রার রফিকুল ইসলাম। সরকারি বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলায় অবৈধ ভাবে রাত্রি যাপন করেই ক্ষ্যান্ত হননি সাব রেজিস্ট্রার। রাতভর আড্ডায় মেতে ওঠেন বলেও একাধিক সূত্র নাম প্রকাশ না করা শর্তে অভিযোগ করেন।
এসব বিষয়ে ভোলা জেলা রেজিস্ট্রার কে ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ